গান শুনা যত সহজ গান করা ততটাই কঠিন।শুদ্ধ সঙ্গীত সঠিকভাবে চর্চা করতে হলে শুদ্ধ ভাবে গান রেয়াজ করার কৌশল আয়ত্ত করতে হবে।আর সেইজন্য প্রথমেই একজন সঠিক গুরু নির্বাচন করতে হবে।একজন সত্যিকারের গুরু এ পারেন একটি আনাড়ি গলা তৈরী করে দিতে।গুরু নির্বাচনের পর গান করার জন্য অবশ্শই একটি হারমোনিয়াম এবং সেইসাথে যদি সম্ভব হয় তাহলে একটি তানপুরা যোগার করতে হবে।মনে রাখতে হবে গান হলো গুরুমুখী বিদ্যা।তারপরেও আমি আমার ব্লগ এ শুদ্ধ ভাবে সংগীত চর্চা করার কয়কটি সহজ কৌশল দিতে চেষ্টা করেছি যাতে করে ঘরে বসেই নিজের চেষ্টাতে একজন সংগীত অনুরাগী গান চর্চা করে অন্তত নিজের গলাটি তৈরী করতে পারেন।আশা করছি এই কৌশল গুলো আপনাদের উপকারে আসবে।
শুরুতে হারমোনিয়াম এর পাখা খুলে বাতাস দিতে হবে এবং হারমোনিয়াম এর সামনে কয়েকটি চাবি আছে তা খুলে দিতে হবে।তাতে হারমোনিয়াম এর শব্দ স্পষ্ট হবে।হারমোনিয়াম এর ঘাট গুলো কে ৩ ভাগে ভাগ করা হয় সংগীত এর ভাষাতে। এগুলো হলো উদার , মুদারা এবং তারা।গলাকে সঠিক ভাবে তৈরী করতে হলে অবশ্শই উদার তে গলা সাধতে হবে।প্রথমে সা, তারপর নি্ , ধা্ , পা্ , মা্.... তে দম নিতে হবে।দম নেয়া বলতে বুঝে একটি স্বর এ যতক্ষণ পর্যন্ত নিশ্বাস থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত দম টেনে রাখা।লম্বা করে নাক দিয়ে নিশ্বাস নিয়ে তারপর মুখ দিয়ে সা বলে টেনে রাখবে।এইভাবে নি্ , ধা্ , পা্ , মা্.... তে দম নিবে।
সা, নি্ , ধা্ , পা্ , মা্ তে একই ভাবে নুন্যতম ৫ বার দম নিতে হবে।তারপর এই স্বর গুলোতেই আ........ করে টেনে টেনে দম নিবে।এটাও ৫ বার করে করতে হবে।একই ভাবে ই ই ই ই ..... , উউ উউ উউ উউ ..... , ও ও ও ও ........ দিয়ে করতে হবে। পুরো প্রক্রিয়াটি প্রতিদিন অন্তত ৩০ থেকে ৪০ মিনিট করার চেষ্টা করতে হবে।সবগুলোই ৫ বার করে দম নিলে প্রায় নুন্যতম ৪০ মিনিট সময় লাগে।এইভাবে প্রতিদিন রেয়াজ করলে গলা আরো মিষ্টি হবে।মনে রাখতে হবে দম যত বেশি হবে গলা তত শক্তিশালী হবে আর গলা যত শক্তিশালী হবে তত ভালো গান করা যাবে।এই প্রক্রিয়াতে যদি গলার রেয়াজ প্রতিদিন করা হয় তাহলে আশাকরি ভাঙ্গা বা কর্কশ গলা গুলো ও মিষ্টি হবে।স্বর গুলো প্রথমে কান দিয়ে ভালো করে শুনতে হবে তারপর এ মুখ দিয়ে গাইতে হবে।
উপরিউক্ত উপায়ে গান করার জন্য একটি গলা তৈরী করা যায় খুব সহজেই।এতে করে আপনার উচ্চারণ ও আরো পরিষ্কার হবে। কারণ এগুলো মুখের বেয়াম।
শুরুতে হারমোনিয়াম এর পাখা খুলে বাতাস দিতে হবে এবং হারমোনিয়াম এর সামনে কয়েকটি চাবি আছে তা খুলে দিতে হবে।তাতে হারমোনিয়াম এর শব্দ স্পষ্ট হবে।হারমোনিয়াম এর ঘাট গুলো কে ৩ ভাগে ভাগ করা হয় সংগীত এর ভাষাতে। এগুলো হলো উদার , মুদারা এবং তারা।গলাকে সঠিক ভাবে তৈরী করতে হলে অবশ্শই উদার তে গলা সাধতে হবে।প্রথমে সা, তারপর নি্ , ধা্ , পা্ , মা্.... তে দম নিতে হবে।দম নেয়া বলতে বুঝে একটি স্বর এ যতক্ষণ পর্যন্ত নিশ্বাস থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত দম টেনে রাখা।লম্বা করে নাক দিয়ে নিশ্বাস নিয়ে তারপর মুখ দিয়ে সা বলে টেনে রাখবে।এইভাবে নি্ , ধা্ , পা্ , মা্.... তে দম নিবে।
সা, নি্ , ধা্ , পা্ , মা্ তে একই ভাবে নুন্যতম ৫ বার দম নিতে হবে।তারপর এই স্বর গুলোতেই আ........ করে টেনে টেনে দম নিবে।এটাও ৫ বার করে করতে হবে।একই ভাবে ই ই ই ই ..... , উউ উউ উউ উউ ..... , ও ও ও ও ........ দিয়ে করতে হবে। পুরো প্রক্রিয়াটি প্রতিদিন অন্তত ৩০ থেকে ৪০ মিনিট করার চেষ্টা করতে হবে।সবগুলোই ৫ বার করে দম নিলে প্রায় নুন্যতম ৪০ মিনিট সময় লাগে।এইভাবে প্রতিদিন রেয়াজ করলে গলা আরো মিষ্টি হবে।মনে রাখতে হবে দম যত বেশি হবে গলা তত শক্তিশালী হবে আর গলা যত শক্তিশালী হবে তত ভালো গান করা যাবে।এই প্রক্রিয়াতে যদি গলার রেয়াজ প্রতিদিন করা হয় তাহলে আশাকরি ভাঙ্গা বা কর্কশ গলা গুলো ও মিষ্টি হবে।স্বর গুলো প্রথমে কান দিয়ে ভালো করে শুনতে হবে তারপর এ মুখ দিয়ে গাইতে হবে।
উপরিউক্ত উপায়ে গান করার জন্য একটি গলা তৈরী করা যায় খুব সহজেই।এতে করে আপনার উচ্চারণ ও আরো পরিষ্কার হবে। কারণ এগুলো মুখের বেয়াম।
এই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।
উত্তরমুছুনaro chi
উত্তরমুছুনআচ্ছা এভাবে নিয়মিত রেওয়াজ করতে থাকলে কমপক্ষে কতদিনে গঅঅলায় সুর উঠা শুরু করবে?
উত্তরমুছুনভাই কোন্ স্কেলে গান গাইতে হবে বা গলা কোন্ স্কেলে রাখতে হবে তা তো কিছুই বললেননা ।
উত্তরমুছুনআর, সা রে গা মা না বলে সা নি ধা পা কেন ?
আপনার নিকট সঠিকটা আশা করবো ধন্যবাদ ।
নিজের স্কেলের সা থেকে উদারার রে প্রযোন্তো রেগুলার ভয়েচ আন্তে হবে
মুছুনএই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।
উত্তরমুছুনআপনার পোস্ট সুন্দর হয়েছে
উত্তরমুছুনonek dhonnonad
উত্তরমুছুনভাই একটা অক্ষর ৫ মিনিট সুর করা কীভাবে সম্ভব।।। আধা মিনিট করলেইতো
উত্তরমুছুনঅবস্থা খারাপ হয়ে যায়।
না গো দাদক
মুছুনমুদারা এবং তারা-র রেয়াজও কিন্তু সমানভাবে প্রয়োজনীয় মহাশয়
উত্তরমুছুন